টিচার, আমাদের বুঝিয়ে দিন
বিশেষণের না-বাচক রূপ (পাঠ 15)
১৩-তম পাঠে আমরা শিখেছি, জাপানি বিশেষণ দু’রকমের হয়ে থাকে – ই-বিশেষণ এবং না-বিশেষণ। ই-বিশেষণগুলোর শেষের উচ্চারণটি হয়ে থাকে –ই, যেমন "আতারাশিই"(নতুন)। না-বিশেষণের বৈশিষ্ট্য হল, বিশেষ্য পদের আগে যখন এগুলো বসে, তাখন এদের সঙ্গে না- কথাটি যুক্ত হয়। তাই, আজকের পাঠে শেখা "দাইজোওবু"(ঠিক আছে বা অসুবিধা নেই)কথাটির পরে বিশেষ্য পদ বসতে হলে এই বিশেষণটি হয়ে দাঁড়াবে "দাইজোওবুনা"। ই-বিশেষণকে না-বাচক করার নিয়ম হল, শেষের –ই বাদ দিয়ে সেখানে জুড়তে হবে "কুনাই"। অনুরূপভাবে "আতারাশিই" (নতুন)কথাটির না-বাচক রূপটি হবে "আতারাশিকুনাই" (নতুন নয়)।না-বিশেষণকে না-বাচক বানানোর ক্ষেত্রে বিশেষণের পরে সরাসরি "দেওয়ানাই" কথাটি বসবে। কাজেই, "দাইজোওবু" (ঠিক আছে, বা অসুবিধে নেই) – এই কথাটির না-বাচক রূপ হবে "দাইজোওবু দেওয়ানাই" (ঠিক নেই)।
অমার্জিত বা নৈমিত্তিক কথাবার্তায় অবশ্য এই "দেওয়ানাই" কথাটিকে উচ্চারণ করা হয় "জানাই", তাহলে পুরো কথাটি হল "দাইজোওবু জানাই"।
এ প্রসঙ্গে "শিক্ষণ উপকরণ" মেনু দেখুন।